ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫ , ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সবাই মিলে রাষ্ট্র বিনির্মাণের সুযোগ হয়েছে-আলী রীয়াজ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বদলিতে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন রাস্তায় অভিনেতাকে সিদ্দিককে গণপিটুনি কারিগরি শিক্ষার্থীরা যা শিখছেন, চাকরির বাজারে তার চাহিদা নেই -সিপিডি আগামী নির্বাচনে সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটের প্রস্তুতি চলছে : সিইসি জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশকে উজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দিতে গড়িমসি অপকর্ম বন্ধ করুন, নইলে বিএনপিকেও জনগণ ছুড়ে মারবে -নেতাকর্মীদের ফখরুল সভ্য হতে হলে প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান বইপ্রেমী এক ডিসির গল্প গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চিকিৎসাধীন অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ দুই বোন ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় গেলেন ২৫ কর্মী পুলিশের জন্য ১৭২ কোটি টাকায় কেনা হবে ২০০ জিপ সামাজিক সুরক্ষায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাখ ২৪ হাজার উপকারভোগী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনে লিপ্ত থাকার অভিযোগ গ্যাস খাতে বছরে আর্থিক ক্ষতি বিলিয়ন ডলার নতুন লুকে নজর কাড়লেন ব্লেক লাইভলি

কারখানায় আতঙ্ক, অর্ডার চলে যাচ্ছে অন্য দেশে : এ কে আজাদ

  • আপলোড সময় : ১৪-০৯-২০২৪ ১১:২০:২৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৪-০৯-২০২৪ ১১:২০:২৯ অপরাহ্ন
কারখানায় আতঙ্ক, অর্ডার চলে যাচ্ছে অন্য দেশে : এ কে আজাদ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
দেশের পোশাক কারখানাগুলোতে কর্মপরিবেশ নেই উল্লেখ করে হামীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ বলেছেন, সেখানে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দেশের অর্ডারগুলো প্রতিবেশী দেশগুলোতে চলে যাচ্ছে। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) নুরুল কাদির অডিটোরিয়ামে আশুলিয়ায় তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর চলমান সংকট ও উত্তরণের পথ নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আজাদ বলেন, শ্রমিকরা শান্তিপূর্ণভাবে কাজ করতে পারছেন না। বহিরাগতরা কারখানাগুলোতে অশান্তির চেষ্টা চালাচ্ছে। কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের মধ্যে তেমন কোনো অসন্তোষ নেই। কিছুদিন আগেই প্রায় অর্ধেক বেতন বাড়ানো হয়েছে। মালিকরা সেই বেতন বাস্তবায়ন করছে। এখনো কারখানাগুলোতে গ্যাস বিদ্যুৎ ঠিকভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। কারখানাগুলোতে পাঁচ ছয় ঘণ্টা করে ডিজেলে চালাতে হচ্ছে। এতে উদ্যোক্তাদের বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। তিনি বলেন, কারখানাগুলোতে নিরাপত্তার তীব্র সংকট। সন্ধ্যার পর কারখানাগুলোতে লুটপাট ঠেকাতে পাহারা বসাতে হচ্ছে। পুলিশকে ডাকলে পাওয়া যাচ্ছে না। সেনাবাহিনী সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। কিন্তু কারখানা তো অনেক, তারা কয় জায়গায় যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আর্থিক সহায়তার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এই মাসে কোনোভাবে বেতন দিতে পেরেছি। কিন্তু সামনের মাসে ৭৫ হাজার শ্রমিকের বেতন দিতে পারব কি না তা জানি না। এ কে আজাদ বলেন, দেশের কারখানাগুলোর এই অবস্থার জন্য বিদেশি বায়াররা আসছেন না।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য

সর্বশেষ সংবাদ